--------------------------------------------------
⦁ যার মহিমান্বিত চার ইমামকে যথাযথ সম্মান করে। নির্দিষ্ট কারো অন্ধ অনুসরণ করে না। সকলের থেকেই কুরআন ও ফিকাহ’র মাসআলা গ্রহণ করে। প্রত্যেকের কথাই গ্রহণ করে যদি সে কথা আল্লাহর কিতাব ও বিশুদ্ধ হাদিসের সাথে মিলে যায়। তাদের অনুসরণের প্রকৃত রূপ এটিই।
⦁ যারা নিজ অনুসারীদের সহিহ হাদিস অনুযায়ী আমল করার তাগিদ দেন এবং হাদিসের সাথে সাঙ্ঘর্ষিক যাবতীয় মতবাদকে ত্যাগ করতে নির্দেশ দেন!
⦁ যারা সৎ কাজের আদেশ দেয় এবং অন্যায় কাজে নিষেধ করে। এক্ষেত্রে কারো সাথে আপোষ করেনা!
⦁ যারা বিদআতের সমস্ত রাস্তা ত্যাগ ও অস্বীকার করে। আরো অস্বীকার করে সে সব দলকে যারা ইসলাম ও উম্মতকে শতদলে বিভক্ত করছে, দ্বীনের মধ্যে বিদআতের প্রবর্তন করছে এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের রাস্তা হতে নিজেদেরকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে।
⦁ যারা সকল মুসলিমকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবাদের আদর্শ আঁকড়ে ধরার প্রতি আহ্বান জানায়। যাতে তাঁরা পৃথিবীতে জয়যুক্ত হতে পারেন। এবং পরকালে আল্লাহর করুণা ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শাফায়াতে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারেন।
⦁ যারা ইসলাম ও শরীয়ত পরিপন্থী মানব রচিত আইন ও বিচারের বিরোধিতা করে বরং মানব জাতিকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কিতাব অনুযায়ী বিচার কায়েম করার প্রতি আহ্বান করে। আর এতেই রয়েছে তাদের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক কল্যাণ। কারণ, এটি মহান আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান। তিনিই জানেন কিসে তাদের কল্যাণ আর কিসে অকল্যাণ। তাছাড়া এ কিতাব অপরিবর্তনীয়- সময়ের বিবর্তনের সাথে কখনোই এর পরিবর্তন হবে না। এটি সর্বকালের সর্ব শ্রেণীর লোকদের জন্য প্রযোজ্য। বর্তমান বিশ্বমানবতা বিশেষ করে মুসলমানদের দুর্ভোগ ও পেরেশানির অন্যতম কারণ হচ্ছে তারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান বাদ দিয়ে মানব রচিত অসার সংবিধানে বিচারকার্য পরিচালনা করছে। জীবনাচারে কোরআন ও সুন্নাহর অনুবর্তন অনুপস্থিত। তাদের অপমান-অপদস্ত হবার এটিই মূল কারণ। এ অবস্থার পরিবর্তন কখনোই হবে না, যদি না তারা পরিপূর্ণরূপে ইসলামের শিক্ষার দিকে ফিরে আসে। ব্যক্তিগতভাবে হোক বা সমষ্টিগতভাবে। সামাজিকভাবে হোক কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে।
⦁ যারা সাধারণ মুসলিমদের উপর জোর পূর্বক মানব রচিত আইন চাপিয়ে দেয়া হলে তারা তা অন্তর দিয়ে অপছন্দ ও ঘৃণা করে, চাপের মুখে তা মানতে বাধ্য হয় এবং না মানলে যুলুম-নির্যাতন ও জান-মাল, মান-ইজ্জত ইত্যাদির ক্ষতির আশঙ্কা করে সেইজন্যেই ঘৃণাসহকারে তা মেনে নেয়!
⦁ যারা যে কোন ভ্রান্ত ফিরকা বা মতবাদের বিরোধিতা করে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জনের জন্যে। কারো সাথে ব্যক্তিগত দ্বন্ধ কিংবা অপছন্দের উর্ধে উঠে
কেবলমাত্র ইসলামের খাতিরেই আঞ্জাম দেয়ার চেষ্টা করে!
⦁ যারা যেকোন ব্যক্তির সমালোচনার ক্ষেত্রে ব্যাপকতা-বিশেষতার পার্থক্য ভুলে একপেশে সমালোচনা করেন না এবং তাফরিদ্ব অথবা ইফরাদ্ব থেকে নিজেকে মুক্ত রাখেন!
⦁ যারা রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার শাশ্বত পদ্ধতি হিসেবে প্রথমে ইলম অত:পর আমল অত:পর দাওয়াতের মাধ্যমে কায়েমে বিশ্বাস করে!
⦁ সর্বপরি, যারা জীবনের সর্বক্ষেত্রে সালাফদের মতাদর্শ গ্রহণ করে অর্থাৎ মানহাজ, আক্বীদাহ, ফিকহ, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে সালাফদের নীতি ও আদর্শের উপরে চলে!
আখতার বিন আমীর
⦁ যারা সৎ কাজের আদেশ দেয় এবং অন্যায় কাজে নিষেধ করে। এক্ষেত্রে কারো সাথে আপোষ করেনা!
⦁ যারা বিদআতের সমস্ত রাস্তা ত্যাগ ও অস্বীকার করে। আরো অস্বীকার করে সে সব দলকে যারা ইসলাম ও উম্মতকে শতদলে বিভক্ত করছে, দ্বীনের মধ্যে বিদআতের প্রবর্তন করছে এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের রাস্তা হতে নিজেদেরকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে।
⦁ যারা সকল মুসলিমকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবাদের আদর্শ আঁকড়ে ধরার প্রতি আহ্বান জানায়। যাতে তাঁরা পৃথিবীতে জয়যুক্ত হতে পারেন। এবং পরকালে আল্লাহর করুণা ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শাফায়াতে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারেন।
⦁ যারা ইসলাম ও শরীয়ত পরিপন্থী মানব রচিত আইন ও বিচারের বিরোধিতা করে বরং মানব জাতিকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কিতাব অনুযায়ী বিচার কায়েম করার প্রতি আহ্বান করে। আর এতেই রয়েছে তাদের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক কল্যাণ। কারণ, এটি মহান আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান। তিনিই জানেন কিসে তাদের কল্যাণ আর কিসে অকল্যাণ। তাছাড়া এ কিতাব অপরিবর্তনীয়- সময়ের বিবর্তনের সাথে কখনোই এর পরিবর্তন হবে না। এটি সর্বকালের সর্ব শ্রেণীর লোকদের জন্য প্রযোজ্য। বর্তমান বিশ্বমানবতা বিশেষ করে মুসলমানদের দুর্ভোগ ও পেরেশানির অন্যতম কারণ হচ্ছে তারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান বাদ দিয়ে মানব রচিত অসার সংবিধানে বিচারকার্য পরিচালনা করছে। জীবনাচারে কোরআন ও সুন্নাহর অনুবর্তন অনুপস্থিত। তাদের অপমান-অপদস্ত হবার এটিই মূল কারণ। এ অবস্থার পরিবর্তন কখনোই হবে না, যদি না তারা পরিপূর্ণরূপে ইসলামের শিক্ষার দিকে ফিরে আসে। ব্যক্তিগতভাবে হোক বা সমষ্টিগতভাবে। সামাজিকভাবে হোক কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে।
⦁ যারা সাধারণ মুসলিমদের উপর জোর পূর্বক মানব রচিত আইন চাপিয়ে দেয়া হলে তারা তা অন্তর দিয়ে অপছন্দ ও ঘৃণা করে, চাপের মুখে তা মানতে বাধ্য হয় এবং না মানলে যুলুম-নির্যাতন ও জান-মাল, মান-ইজ্জত ইত্যাদির ক্ষতির আশঙ্কা করে সেইজন্যেই ঘৃণাসহকারে তা মেনে নেয়!
⦁ যারা যে কোন ভ্রান্ত ফিরকা বা মতবাদের বিরোধিতা করে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জনের জন্যে। কারো সাথে ব্যক্তিগত দ্বন্ধ কিংবা অপছন্দের উর্ধে উঠে
কেবলমাত্র ইসলামের খাতিরেই আঞ্জাম দেয়ার চেষ্টা করে!
⦁ যারা যেকোন ব্যক্তির সমালোচনার ক্ষেত্রে ব্যাপকতা-বিশেষতার পার্থক্য ভুলে একপেশে সমালোচনা করেন না এবং তাফরিদ্ব অথবা ইফরাদ্ব থেকে নিজেকে মুক্ত রাখেন!
⦁ যারা রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার শাশ্বত পদ্ধতি হিসেবে প্রথমে ইলম অত:পর আমল অত:পর দাওয়াতের মাধ্যমে কায়েমে বিশ্বাস করে!
⦁ সর্বপরি, যারা জীবনের সর্বক্ষেত্রে সালাফদের মতাদর্শ গ্রহণ করে অর্থাৎ মানহাজ, আক্বীদাহ, ফিকহ, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে সালাফদের নীতি ও আদর্শের উপরে চলে!
আখতার বিন আমীর
0 Comments