Ticker

100/recent/ticker-posts

তারিখ ও সময়

[ | | ]

রিয়াজুস সালেহীন - জানায়েজ- মৃতের জন্য তাকে দাফন করার পর দো‘আ এবং তার জন্য দো‘আ, ইস্তিগফার

পরিচ্ছদঃ ১৫৭: জানাযার নামাযে যে সব দো‘আ পড়া হয়

জানাযার নামাযে চার তকবীর বলবে। প্রথম তকবীরের পর ‘আউযু বিল্লাহ’ পড়ে সূরা ফাতিহা পড়বে। অতঃপর দ্বিতীয় তকবীর বলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি দরূদ পড়বে। বলবে, ‘আল্লাহুম্মা স্বাল্লি আলা মুহাম্মাদ, অআলা আ-লি মুহাম্মাদ।’ উত্তম হল ‘কামা স্বাল্লাইতা আলা ইবরা-হীমা অ আলা আ-লি ইবরা-হীম, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ’ পর্যন্ত পুরো পড়া। অধিকাংশ সাধারণ লোকের মত শুধু (সূরা আহযাবের ৫৬নং) এই আয়াতটি ‘ইন্নাল্লাহা অমালাইকাতাহু ইউস্বাল্লূনা আলান নাবী’ যেন না পড়ে।  কারণ, এইটুকু পড়েই যথেষ্ট করলে নামায শুদ্ধ হবে না।
অতঃপর তৃতীয় তকবীর বলে মৃতের এবং সকল মুসলিমের জন্য যে সমস্ত দো‘আ পড়বে সে সম্পর্কিত একাধিক হাদীস আমি পরবর্তীতে বর্ণনা করব—ইন-শাআল্লাহু তা‘আলা। পুনরায় চতুর্থ তকবীর বলবে এবং দো‘আ করবে। এখানে সর্বোত্তম দো‘আর মধ্যে এটি একটি, ‘আল্লা-হুম্মা লা তাহরিমনা আজরাহু অলা তাফতিন্না বা’দাহ, অগফির লানা অ লাহ।’
 চতুর্থ তকবীরের পর লম্বা দো‘আ করা পছন্দনীয়, অথচ অধিকাংশ লোকের এর বিপরীত অভ্যাস রয়েছে। এ ব্যাপারে ইবনে আবী আওফা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে প্রমাণিত আছে, যা পরবর্তীতে উল্লেখ করব---ইন-শাআল্লাহু তা‘আলা।
পক্ষান্তরে তৃতীয় তকবীরের পর যে দো‘আগুলি প্রমাণিত আছে তার মধ্যে কিছু নিম্নরূপঃ-
১/৯৪০। আবূ আব্দুর রহমান আওফ ইবনে মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক জানাযায় নামায পড়লেন। আমি তাঁর দো‘আ মুখস্থ করে ফেললাম। সে দো‘আ হল এইঃ-
‘আল্লা-হুম্মাগফির লাহু অরহামহু অ‘আ-ফিহী অ‘ফু ‘আনহু অআকরিম নুযুলাহু অঅসসি‘ মুদখালাহু, অগসিলহু বিলমা-ই অসসালজি অল-বারাদ। অনাক্কিহী মিনাল খাত্বায়্যা কামা নাক্কাইতাস সাউবাল আবয়্যাদা মিনাদ দানাস। অ আবদিলহু দা-রান খাইরাম মিন দা-রিহী অ আহলান খাইরাম মিন আহলিহী অযাওজান খাইরাম মিন যাওজিহ। অ আদখিলহুল জান্নাতা অ আ‘ইযহু মিন ‘আযা-বিল ক্বাবরি অমিন ‘আযা-বিন্নার।’
অর্থ- হে আল্লাহ! তুমি ওকে ক্ষমা করে দাও এবং ওকে রহম কর। ওকে নিরাপত্তা দাও এবং মার্জনা করে দাও, ওর মেহেমানী সম্মানজনক কর এবং ওর প্রবেশস্থল প্রশস্ত কর। ওকে তুমি পানি, বরফ ও শিলাবৃষ্টি দ্বারা ধৌত করে দাও এবং ওকে গোনাহ থেকে এমন পরিষ্কার কর, যেমন তুমি সাদা কাপড় ময়লা থেকে পরিষ্কার করেছ। আর ওকে তুমি ওর ঘর অপেক্ষা উৎকৃষ্ট ঘর, ওর পরিবার অপেক্ষা উত্তম পরিবার, ওর জুড়ী অপেক্ষা উৎকৃষ্ট জুড়ী দান কর। ওকে জান্নাতে প্রবেশ করাও এবং কবর ও জাহান্নামের আযাব থেকে রেহাই দাও।
(বর্ণনাকারী সাহাবী আউফ ইবন মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে যখন এই দো‘আ বলতে শুনলাম) তখন আমি এই কামনা করলাম যে, যদি আমি এই মাইয়্যেত হতাম! (মুসলিম) [1]
[1] মুসলিম ৯৬৩, তিরমিযী ১০২৫, নাসায়ী ১৯৮৩, ১৯৮৪, ইবনু মাজাহ ১৫০০, আহমাদ ২৩৪৫৫, ২৩৪৮০
হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পরিচ্ছদঃ ১৫৭: জানাযার নামাযে যে সব দো‘আ পড়া হয়

২/৯৪১, ৩/৯৪২, ৪/৯৪৩। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু আবূ কাতাদাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু এবং আবূ ইব্রাহীম আশহালী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুতাঁর পিতা হতে যিনি সাহাবী ছিলেন বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক জানাযার নামায পড়ার সময় এই দো‘আ পড়লেন,
‘আল্লা-হুম্মাগফির লিহাইয়িনা অমাইয়িতিনা অস্বাগীরিনা অকাবীরিনা অযাকারিনা অউনসা-না অ শা-হিদিনা অগা-য়িবিনা, আল্লা-হুম্মা মান আহয়্যাইতাহু মিন্না ফাআহয়িহি ‘আলাল ইসলাম, অমান তাওয়াফ্ফাইতাহু মিন্না ফাতাওয়াফ্ফাহু ‘আলাল ঈমান, আল্লা-হুম্মা লা তাহরিমনা আজরাহ, অলা তাফতিন্না বা‘দাহ।’

অর্থ- হে আল্লাহ! আমাদের জীবিত-মৃত, ছোট-বড়, পুরুষ ও নারী, উপস্থিত ও অনুপস্থিতকে ক্ষমা করে দাও। হে আল্লাহ! আমাদের মধ্যে যাকে তুমি জীবিত রাখবে তাকে ইসলামের উপর জীবিত রাখ এবং যাকে মরণ দিবে তাকে ঈমানের উপর মরণ দাও। হে আল্লাহ! ওর সওয়াব থেকে আমাদেরকে বঞ্চিত করো না এবং ওর পরে আমাদেরকে ফিতনায় ফেলো না।
(তিরমিযী আবূ হুরাইরা ও আশহালী হতে, আবূ দাউদ আবূ হুরাইরা ও আবূ ক্বাতাদাহ হতে। হাকেম বলেছেন আবূ হুরাইরার হাদীস বুখারী ও মুসলিমের শর্তে সহীহ। তিরমিযী বলেন বুখারী বলেছেন এ হাদীসের সবচেয়ে সহীহ বর্ণনা হল আশহালীর বর্ণনা। বুখারী বলেন এ বিষয়ে সবচেয়ে সহীহ হল আওফ ইবন মালেকের হাদীস।) 
[1] আবূ দাউদ ৩২০১, তিরমিযী ১০২৪, নাসায়ী ১৯৮৬, আহমাদ ১৭০৯২, ২২৯৮৪

পরিচ্ছদঃ ১৫৭: জানাযার নামাযে যে সব দো‘আ পড়া হয়

৫/৯৪৪। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘‘যখন তোমরা মৃতের জানাযা পড়বে, তখন তার জন্য আন্তরিকতার সাথে দো‘আ করো।’’ (আবু দাঊদ) আবূ দাউদ ৩১৯৯, ইবনু মাজাহ ১৪৯৭

পরিচ্ছদঃ ১৫৭: জানাযার নামাযে যে সব দো‘আ পড়া হয়

৭/৯৪৬। ওয়াসেলাহ ইবনে আসকা’ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এক মুসলিম ব্যক্তির জানাযার নামায পড়ালেন। সুতরাং আমি তাঁকে এই দো‘আটি বলতে শুনলাম,
‘আল্লা-হুম্মা ইন্না ফুলা-নাবনা ফুলা-নিন ফী যিম্মাতিকা অহাবলি জিওয়ারিক, ফাক্বিহী ফিতনাতাল ক্বাবরি অ আযা-বান্নার, অ আন্তা আহলুল অফা-ই অলহাম্দ, ফাগ্ফির লাহু অরহামহু ইন্নাকা আন্তাল গাফূরুর রাহীম।’
অর্থ- হে আল্লাহ! নিশ্চয় অমুকের পুত্র অমুক তোমার দায়িত্বে এবং তোমার আমানতে। অতএব ওকে তুমি কবর ও জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা কর। তুমি প্রতিশ্রুতি পালনকারী ও প্রশংসার পাত্র। সুতরাং ওকে তুমি মাফ করে দাও এবং ওর প্রতি দয়া কর। নিঃসন্দেহে তুমিই মহাক্ষমাশীল অতি দয়াবান। (আবূ দাউদ) [1] 
[1] আবূ দাউদ ৩২০২, ইবনু মাজাহ ১৪৯৯, আহমাদ ১৫৫৮৮

পরিচ্ছদঃ ১৬১: মৃতের জন্য তাকে দাফন করার পর দো‘আ এবং তার জন্য দো‘আ, ইস্তিগফার ও কুরআন পাঠের জন্য তার কবরের নিকট কিছুক্ষণ বসে থাকা প্রসঙ্গে

১/৯৫৩। আবূ ‘আমর মতান্তরে আবূ আব্দুল্লাহ বা আবূ লাইলা উসমান ইবনে আফ্ফান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃতকে সমাধিস্থ করার পর তার নিকট দাঁড়িয়ে বলতেন, ‘‘তোমরা তোমাদের ভাইদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর এবং তার জন্য স্থিরতার দো‘আ কর। কেননা, এখনই তাকে প্রশ্ন করা হবে।’’ (আবূ দাঊদ) [1] [1] আবূ দাউদ ৩২২১
হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পরিচ্ছদঃ ১৬১: মৃতের জন্য তাকে দাফন করার পর দো‘আ এবং তার জন্য দো‘আ, ইস্তিগফার ও কুরআন পাঠের জন্য তার কবরের নিকট কিছুক্ষণ বসে থাকা প্রসঙ্গে

২/৯৫৪। ‘আমর ইবনে ‘আস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেছেন, ‘তোমরা যখন আমাকে সমাধিস্থ করবে, তখন আমার কবরের আশ-পাশে তোমরা ততক্ষণ অবস্থান করবে, যতক্ষণ একটা উট যবেহ করে তার গোশত বণ্টন করতে লাগে। যেন আমি তোমাদের পেয়ে নিঃসঙ্গতা বোধ না করি এবং জেনে নিই যে, আমি আমার প্রভুর দূতগণকে কী জবাব দিচ্ছি।’ (মুসলিম) [1]
এ বর্ণনাটি পূর্বে ৭১৬ নম্বরে বিস্তারিতভাবে গত হয়ে গেছে।
ইমাম শাফেয়ী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, কবরের নিকট কুরআনের কিছু অংশ পড়া উত্তম। যদি তার নিকট কুরআন খতম করে, তবে তা উত্তম হবে।[2]
[1] মুসলিম ১২১, আহমাদ ১৭৩২৬,১৭৩৫৭

[2] আমি (আলবানী) বলছিঃ ইমাম শাফেঈ‘ উক্ত কথা কোথায় বলেছেন জানি না এবং তা তার উদ্ধৃতিতে সাব্যস্ত হওয়ার ব্যাপারে আমার নিকট বড় ধরনের সন্দেহ রয়েছে। কিভাবে সাব্যস্ত হবে যেখানে তার মাযহাব হচ্ছে এই যে, যদি কেউ কুরআন তিলাওয়াত করে তার সাওয়াব মৃত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে হাদিয়্যাহ্ দেয় তাহলে তা তাদের নিকট পৌঁছবে না। যেমনটি হাফিয ইবনু কাসীরوَأَنْ لَيْسَ لِلْإِنْسَانِ إِلَّا مَا سَعَى (সূরা আন-নাজম ৩৯) আয়াতের তাফসীর করতে গিয়ে উল্লেখ করেছেন। 

শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যাহ্ তার ‘‘আলইকতিযা’’ গ্রন্থে ইমাম শাফে‘ঈ হতে তা সাব্যস্ত না হওয়ার দিকেই ইঙ্গিত করে বলেছেনঃ ইমাম শাফে‘ঈ হতে এ মাসআলার ব্যাপারে কোন কথা সাব্যস্ত হয়নি। কারণ তা তার নিকট বিদ‘আত ছিল। আর ইমাম মালেক বলেছেনঃ আমরা কোন একজন হতেও জানিনি যে, সে তা করেছে। এ থেকে জানা যাচ্ছে যে, সহাবা এবং তাবে‘ঈগণ তা করতেন না।

আমি (আলবানী) বলছিঃ ইমাম আহমাদের মাযহাবও এটিই যে, কবরের নিকট কুরআন পাঠ করা যাবে না। যেমনটি আমি আমার কিতাব ‘‘আহকামুল জানায়েয’’ গ্রন্থের (পৃ ১৯২-১৯৩) মধ্যে সাব্যস্ত করেছি। শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যাহ্ এর সিদ্ধান্তও এটিই যেমনটি আমি আমার কিতাব ‘‘আহকামুল জানায়েয’’ গ্রন্থে (পৃ ১৭৫-১৭৬) তাহকীক্ব করেছি। 

আম্বার বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীস বিভাগের প্রধান ডঃ মাহের ইয়াসীন আলফাহল ‘‘রিয়াদুস সালেহীন’’ গ্রন্থের তাহ্কীক্ব করতে গিয়ে বলেনঃ এটি ইমাম শাফেঈ‘র কথা নয় বরং তার সাথীদের কথা। দেখুন ‘‘আলমাজমূ‘’’ (৫/১৮৫)।
হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

পরিচ্ছদঃ ১৬২: মৃতের পক্ষ থেকে সাদকাহ এবং তার জন্য দো‘আ করা

মহান আল্লাহ বলেন,
﴿ وَالَّذِينَ جَاءُوا مِنْ بَعْدِهِمْ يَقُولُونَ رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَحِيمٌ﴾ [الحشر: ١٠]
অর্থাৎ যারা তাদের পর আগমন করে তারা বলে, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এবং ঈমানে অগ্রগামী আমাদের ভ্রাতৃগণকে ক্ষমা করে দেন।’ (সূরা হাশর ১০)
১/৯৫৫। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু‘‘আনহা হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, ‘আমার মা হঠাৎ মারা গেছে। আমার ধারণা যে, সে কথা বলার সুযোগ পেলে সাদকাহ করত। সুতরাং আমি যদি তার পক্ষ থেকে সাদকাহ করি, তাহলে কি সে নেকী পাবে?’ তিনি বললেন, ‘‘হ্যাঁ।’’ (বুখারী ও মুসলিম) [1]
[1] সহীহুল বুখারী ১৩৮৮,২৭৬০, মুসলিম ১০০৪ নাসায়ী ৩৬৪৯, আবূ দাউদ ২৮৮১, ইবনু মাজাহ ২৭১৭, আহমাদ ২৩৭৩০, মুওয়াত্তা মালিক ১৪৯০

পরিচ্ছদঃ ১৬২: মৃতের পক্ষ থেকে সাদকাহ এবং তার জন্য দো‘আ করা

২/৯৫৬। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যখন কোন মানুষ মারা যায়, তখন তার কর্ম বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু তিনটি জিনিস নয়; (১) সাদকা জারিয়াহ, (২) যে বিদ্যা দ্বারা উপকার পাওয়া যায় অথবা (৩) সৎ সন্তান যে তার জন্য দো‘আ করে।’’ (মুসলিম) [1]
[1] মুসলিম ১৬৩১, তিরমিযী ১৩৭৬, নাসায়ী ৩৬৫১, আবূ দাউদ ২৮৮০,৩৫৪০, আহমাদ ৮৬২৭, দারেমী ৫৫৯
হাদিসের মানঃ  সহিহ (Sahih)

Post a Comment

0 Comments