Apr. 30, 2018
শাইখ আসাদুল্লাহ আল গালীব
(হাফেঃ বাঃ) যিপি ফাইল
قُلْ هَذِهِ سَبِيْلِيْ أَدْعُوْا إِلَى اللهِ عَلَى بَصِيْرَةٍ أَنَا وَمَنِ اتَّبَعَنِي
وَسُبْحَانَ اللهِ وَمَا أَنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ
‘বলুন! ইহাই আমার পথ। আমি ও আমার অনুসারীগণ ডাকি আল্লাহর দিকে, জাগ্রত জ্ঞান সহকারে। আল্লাহ পবিত্র এবং আমি অংশীবাদীদের অন্তর্ভুক্ত নই’ (ইউসুফ ১০৮)।
মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (জন্মঃ ১৫ জানুয়ারী, ১৯৪৮) বাংলাদেশের একজন প্রসিদ্ধ ইসলামী চিন্তাবিদ ও গবেষক। তিনি জাতীয়ভিত্তিক ধর্মীয় সংগঠন আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান আমীর। এছাড়াও তিনি মাসিক আত-তাহরীক পত্রিকার প্রধান সম্পাদক এবং কয়েকটি সমাজকল্যাণমূলক সংস্থার পরিচালক। [১] ২০১৬ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে প্রফেসর হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন।
শিক্ষা[সম্পাদনা]
তিনি সাতক্ষীরার কাকডাঙ্গা সিনিয়র মাদরাসা থেকে দাখিল, আলিম ও ফাযিল এবং জামালপুরের আরামনগর কামিল মাদরাসা থেকে ১৯৬৯ সালে কামিল পরীক্ষা কৃতিত্বের সাথে প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান মাদরাসা বোর্ডে আলিম ও কামিল পরীক্ষার সম্মিলিত মেধা তালিকায় তার অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১৬তম এবং ৫ম। পরবর্তীতে তিনি কলারোয়া সরকারী কলেজ, সাতক্ষীরা থেকে আইএ এবং সরকারী মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ, খুলনা থেকে বিএ পরীক্ষাতেও কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। অত:পর ১৯৭৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে মাস্টার্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। ১৯৮৪ সালে তিনি ইংল্যাণ্ডে পিএইচডি গবেষণার জন্য কমনওয়েলথ স্কলারশীপ লাভ করেছিলেন, তবে শেষ পর্যন্ত গমন করেননি। ১৯৯২ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। মাতৃভাষা বাংলাসহ আরবী, ইংরেজী, উর্দূ এবং ফার্সী ভাষায় তাঁর দক্ষতা রয়েছে।[২
পেশাজীবন[সম্পাদনা]
১৯৮০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনিস্টিটিউট অব মডার্ন ল্যাংগুয়েজে খণ্ডকালীন লেকচারার হিসাবে যোগদান করেন। অত:পর একই বছরের ১০ ডিসেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'আরবী ও ইসলামী শিক্ষা' বিভাগের লেকচারার হিসাবে যোগদান করেন। অতঃপর ২০১৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগ থেকে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পেশাগত কাজে ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণের জন্য তিনি ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, সৌদি আরব, কুয়েত ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ভ্রমণ করেছেন। ২০০০ সনে তিনি সঊদী সরকারের রাজকীয় মেহমান হিসাবে হজ্জব্রত পালন করেন।
প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ও সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ (১৯৭৮)।
আহলেহাদীছ মহিলা সংস্থা (১৯৮১)।
তাওহীদ ট্রাস্ট (১৯৮৯)।
হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ (১৯৯২)।
আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ (১৯৯৪)।
সোনামণি (১৯৯৪)।
মাসিক আত-তাহরীক (১৯৯৭)।
সালাফিয়া ট্রাস্ট (২০০২)।
ইসলামিক কমপ্লেক্স (২০১০)।
আল-আওন (স্বেচ্ছাসেবী রক্তদান সংস্থা) (২০১৭ইং)।
আসাদুল্লাহ আল গালিব-
১ম অংশ (৪৮০ মেগাবাইট)
২য় অংশ (৪৮১ মেগাবাইট)
৩য় অংশ (৪৭৪ মেগাবাইট)
৪র্থ অংশ (৪৮২ মেগাবাইট)
৫ম অংশ (৪৯৭ মেগাবাইট)
৬ষ্ঠ অংশ (৪৬৮ মেগাবাইট)
৭ম অংশ (৪৯৬ মেগাবাইট)
৮ম অংশ (৩০০ মেগাবাইট)
0 Comments