সিহাহ সিত্তার হাদীসে কুদসী
মূলঃ আব্দুস শহীদ নাসিম
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
হাদীস সংকলনের ইতিহাস
মূলঃ মুহাম্মাদ আবদুর রহীম
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
সহিহ হাদিসে কুদসি
মূলঃ আবু আব্দুল্লাহ মুস্তফা আল-আদাভি
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
সোনামনি হাদীস শিক্ষা আসর-১
মূলঃ আলী হাসান তৈয়ব
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
প্রতি দিবা রাত্রিতে ১০০০ এরও বেশি সুনান
মূলঃ খালিদ আল হুসাইনান
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
নির্বাচিত হাদীস (৪র্থ খন্ড)
মূলঃ ড. মুহাম্মদ মর্তুজা বিন আয়েশ মুহাম্মদ
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
প্রিয় নবীর ৪০টি হাদিস
মূলঃ ইয়াহইয়া বিন শরফুদ্দীন আন-নববী (রহঃ)
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
এহ্ইয়াউস সুনান
মূলঃ ড. আ.ন.ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বক্স থেকে
আন-নওয়াবির চল্লিশ হাদীস
মূলঃ আবু যাকারিয়া ইয়াহইয়া ইবন শরফ আন-নওয়াবী
পি.ডি.এফ
মিডিয়াফায়ার থেকে
বইঃ রিজাল শাস্ত্র ও জাল হাদীসের ইতিবৃত্ত
রিজাল শাস্ত্র ও জাল হাদীসের ইতিবৃত্ত
পবিত্র কুরআন ইসলামী শরীআতের প্রধানতম উৎস। আর হাদীস হচ্ছে ইসলামী শরীআতের দ্বিতীয় উৎস। প্রকৃতপক্ষে হাদীস কুরআন মজীদেরই ব্যাখ্যা। রিজাল শাস্ত্ৰ মুসলমানদের আবিষ্কৃত ইলমে হাদীসের একটি বিশেষ শাখার নাম। এর মাধ্যমে হাদীস বর্ণনাকারীগণের নাম ও পরিচয় ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া যায়, তাই একে ‘আসমাউর রিজাল’ বলা হয়। একটি হাদীসে দু’টি অংশ থাকে- সনদ ও মতন। আর সনদ বিশ্লেষণের মাধ্যমে সনদে উল্লিখিত সাহাবা, তাবিঈ তথা সকল বর্ণনাকারীর সার্বিক অবস্থা জ্ঞাত হওয়া যায়। এ কারণে একে হাদীস শাস্ত্রের অর্ধেক বলা হয়ে থাকে। এছাড়া ইলমে হাদীসের যত শাখা-প্ৰশাখা রয়েছে, তার মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হলো রিজাল শাস্ত্র।
জাল হাদীস মূলত রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর হাদীস নয়; এটি মানুষের মনগড়া কথা। মুহাদিসগণ একে আল-মাওযু নামে অভিহিত করেছেন। রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর নামে কেউ ইচ্ছাকৃত মিথ্যা কথা বললে তার জাহান্নাম ছাড়া গত্যন্তর নেই।
এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ্ (সা) নিজেই বলেছেন :
“আমার নামে ইচ্ছাপূর্বক কেউ কোন মিথ্যা কথা বললে তার স্থান জাহান্নামে।”
রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সাহাবীগণ তাঁর নামে জাল হাদীস বর্ণনা করা তো দূরের কথা, জানা সহীহ্ হাদীসও বর্ণনা করতে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতেন। এরূপ সতর্কতা অবলম্বনের পরেও কখন থেকে কিভাবে সহীহ হাদীসের সঙ্গে জাল হাদীসের সংমিশ্রণ ঘটলো এবং মুহাদ্দিসগণ কিভাবে এর প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলে হাদীসের বিশুদ্ধতা রক্ষা করলেন, এ সম্পর্কে ব্যাপক গবেষণার গুরুত্ব অপরিসীম। বিশিষ্ট গবেষক ড. মুহাম্মদ জামাল উদ্দীন ব্যাপক গবেষণা করে ‘রিজাল শাস্ত্র ও জাল হাদীসের ইতিবৃত্ত’ শিরোনামের আলোচ্য গ্ৰন্থখানা রচনা করেছেন। এটি প্রকাশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
এক নজরে বইটি :
রিজাল শাস্ত্র ও জাল হাদীসের ইতিবৃত্ত
রচনায় : ড. মুহাম্মদ জামাল উদ্দীন
প্রকাশনায় : ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ
পৃষ্ঠা : ৪৬৮
সাইজ : ১৬ মেগাবাইট
ডাউনলোড করতে নিচের যেকোন একটিতে ক্লিক করুন
বুলূগুল মারাম
বুলূগুল মারাম

বুলূগুল মারাম – হাফিয ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহ)
বুলূগুল মারাম
লেখক: হাফিয ইবনে হাজার
আসক্বালানী (রহঃ)
প্রকাশনী: পিস পাবলিকেশন।
লেখক: হাফিয ইবনে হাজার
আসক্বালানী (রহঃ)
প্রকাশনী: পিস পাবলিকেশন।
হাদীছের প্রামাণিকতা
যঈফ ও জাল হাদীছ বর্জনের মুলনীতি
বইঃ হাদীসের নামে জালিয়াতি – প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা
বইঃ হাদীসের নামে জালিয়াতি – প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা

সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ কুরআন কারীমের পরে রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীস ইসলামী জ্ঞানের দ্বিতীয় উৎস ও ইসলামী জীবন ব্যবস্থার দ্বিতীয় ভিত্তি। মুমিনের জীবন আবর্তিত হয় রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীসকে কেন্দ্র করে। হাদীস ছাড়া কুরাআন বুঝা ও বাস্তাবায়ন করাও সম্ভব নয়। হাদীসের প্রতি এই স্বভাবজাত ভালবাসা ও নির্ভরতার সুযোগে অনেক জালিয়াত বিভিন প্রকারের বানোয়াট কথা ‘হাদীস’ নামে সমাজে প্রচার করেছে। সকল যুগে আলিমগণ এসকল জাল ও বানোয়াট কথা নিরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করে মুসলমানদেরকে সচেতন করেছেন।
আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরে হাদীসের পঠন, পাঠন ও চর্চা থাকলেও সহীহ, যয়ীফ ও বানোয়াট হাদীসের বাছাইয়ের বিষয়ে বিশেষ অবহেলা পরিলক্ষিত হয়। যুগ যুগ ধরে অগণিত বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কথা হাদীস নামে আমাদের সমাজে প্রচারিত হয়েছে ও হচ্ছে। এতে আমরা রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে মিথ্যা বলার কঠিন পাপের মধ্যে নিপতিত হচ্ছি। এছাড়াও দুইভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। প্রথমত, এ সকল বানোয়াট হাদীস আমাদেরকে সহীহ হাদীসের শিক্ষা, চর্চা ও আমল থেকে বিরত রাখছে। দ্বিতীয়ত, এগুলির উপর আমল করে আমরা আলাহর কাছে পুরস্কারের বদলে শাস্তি পাওনা করে নিচ্ছি।
এই পুস্তকের প্রথম পর্বে হাদীসের পরিচয়, হাদীসের নামে মিথ্যার বিধান, ইতিহাস, হাদীসের নির্ভুলতা নির্ণয়ে সাহাবীগণ ও পরবর্তী মুহাদ্দিসগণের নিরীক্ষা পদ্ধতি, নিরীক্ষার ফলাফল, মিথ্যার প্রকারভেদ, মিথ্যাবাদী রাবীগণের শ্রেণীভাগ, জাল হাদীস নির্ধারণের পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি এই আলোচনা পাঠকের মনের দ্বিধা ও অস্পষ্টতা দূর করবে এবং হাদীসের নির্ভুলতা রক্ষায় মুসলিম উম্মাহর অলৌকিক বৈশিষ্ট্য পাঠকের কাছে স্পষ্ট হবে।
দ্বিতীয় পর্বে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিভিনড়ব ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও জাল হাদীসের বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, জাল হাদীসের বিষয়ে লেখকের মূলত নিজের কোনো মতামত উলেখ করা হয়নি। দ্বিতীয় হিজরীর তাবেয়ী ও তাবে- তাবেয়ী ইমামগণ থেকে শুরু করে পরবর্তী যুগের অগণিত মুহাদ্দিস রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে প্রচারিত সকল হাদীস সংকলন করে, গভীর নিরীক্ষা ও যাচাইয়ের মাধ্যমে সে সকল হাদীস ও রাবীদের বিষয়ে যে সকল মতামত প্রদান করেছেন লেখক মূলত সেগুলির উপরেই নির্ভর করেছেন এবং তাঁদের মতামতই উল্লেখ্য করা হয়েছে।
আসসুন্নাহ ট্রাস্ট ওয়েব
অধ্যাপক, আল-হাদীস বিভাগ,
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
বা লিঙ্ক
বইঃ হাদীসের নামে জালিয়াতি – প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা ।
| |
লেখক, লেখিকা / অনুবাদক
| ড. খোন্দকার আব্দুলাহ জাহাঙ্গীর |
বই :প্রচলিত জাল হাদীস
বই :প্রচলিত জাল হাদীস

বইয়ের নাম
|
বই :প্রচলিত জাল হাদীস
|
লেখক, লেখিকা / অনুবাদক
| মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক |
প্রকাশনীর নাম
| মারকাযুদ দাওয়াহ আল ইসলামিয়াঢাকা |
ডাউনলোড করুন
|
বই: য‘ঈফ ও জাল হাদীছ সিরিজ (১ম-৪র্থ খণ্ড, সম্পূর্ণ
বই: য‘ঈফ ও জাল হাদীছ সিরিজ (১ম-৪র্থ খণ্ড, সম্পূর্ণ

সওয়াবের আশায় আমরা কুরআন-সুন্নাহ অনুসরণে বিভিন্ন আমল/ইবাদত করে থাকি। কিন্তু আমাদের সমাজে এমনও কিছু হাদীছ প্রচলিত রয়েছে যার কোন ছহীহ ভিত্তি নেই। বিভিন্ন সময়ে কিছু ভ্রান্ত ব্যক্তি/গোষ্ঠীর মাধ্যমে এগুলো হাদীছের ভিতরে প্রবেশ করেছে। ঐসব হাদীছের উপর আমল করার করণে আমরা যেমন ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি, আমাদের সমাজের উপরও পড়ছে কুপ্রভাব। উম্মাতের মাঝে জাল ও যইফ হাদীছ এর কুপ্রভাব দূর করতে মুহাদ্দিসগণের প্ররিশ্রমের অন্ত নেই। আল্লাহর এই ওয়াহী সংরক্ষণ করতে তাঁরা পরিশ্রম করেছেন। তারা ছহীহ ও যঈফ হাদীসগুলোকে আলাদা করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন যাতে আমরা যঈফ হাদীছে উপর আমল করে বিভ্রান্ত না হই। এছাড়া যেন আমরা ছহীহ হাদীছের উপর আমল করতে পারি। এরকমই একজন গত শতাব্দীর অন্যতম সেরা মুহাদ্দিস শায়খ নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ)। তিনি যঈফ ও জাল হাদীছ সিরিজ নিয়ে “সিলসিলাতুল যঈফাহ ওয়াল মাউযুআহ’ নামে হাদীছ সিরিজ লিখেছেন। যার বঙ্গানুবাদ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি অনুবাদ করেছেন আবূ শিফা আকমাল হুসাইন বিন বাদীউযযামান ।
- বইটির শুরুতেই হাদীছ সংকলন ও সংরক্ষণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা রয়েছে।
- গ্রন্থটির তাহক্বীক বুঝতে হাদীছের পরিভাষা সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
- বিভিন্ন বিষয়ের হাদীছগুলো ছড়িয়ে থাকলে সূচিপত্রে তা বিষয়ভিত্তিক আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। সাথে হাদীছটির মানও উল্লেখ করা হয়েছে।
- হাদীছটি কোন গ্রন্থে রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়েছে।
- হাদীছটির বিভিন্ন রাবী সম্পর্কে মুহাদ্দিসদের উক্তি উল্লেখ সাপেক্ষে শায়খ নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ)-এর তাহক্বীক উল্লেখ করা হয়েছে।
- কোন হাদীছের অংশবিশেষ ছহীহ হলে তাও উল্লেখ করা হয়েছে। সেটি সিলসিলাহ সহীহাহতে থাকলে তার নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে।
- কোন হাদীছের তাহক্বীক আলবানী (রহ) পরবর্তীতে পরিবর্তন করলে তাও উল্লেখ করা হয়েছে
প্রকাশনীর নাম তাওহীদ পাবলিকেশন্স ডাউনলোড করুন ডাউনলোড
অথবা
য’ইফ ও জাল হাদীস সিরিজ (১ থেকে ৪ খণ্ড)
আল আদাবুল মুফরাদ
আল আদাবুল মুফরাদ’।
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) সংকলিত সহীহ আল বুখারীর পর তার যে কিতাবটি মুসলিম সমাজে সর্বাধিক পরিচিত তা হচ্ছে ‘ আল আদাবুল মুফরাদ’।
এটি মূলত শিষ্টাচার সংক্রান্ত হাদিসের সংকলন। ইসলামি সমাজে মু’আমিলা তথা পারস্পরিক সম্পর্কের উপর অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। যারা ইসলাম প্রচারে নিয়োজিত তাদের শিষ্টাচারের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাদের ব্যবহার, আচার-আচরণ, নৈতিকতা ইত্যাদি দেখেই মানুষ ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হবে। যে নসিহত প্রদান করা হয় এবং সে অনুযায়ী তা অর্জনের শিক্ষা দেওয়া হয়। তাছাড়া মানব সম্প্রদায়কে অন্যান্য প্রাণী জগত থেকে স্বতন্ত্র করার পেছনে যে কয়টি কারণ কার্যকর রয়েছে তার মধ্যে শিষ্টাচার অন্যতম। তাই মানব সভ্যতার বিকাশেও শিষ্টচারের ভূমিকা অনন্য। এ দিক থেকেএ গ্রন্থের ভূমিকা অসাধারণ। এতে ১৩৩৯ খানা হাদিস ৬৪৫টি শিরোনামে বর্ণনা কড়া হয়েছে । আদাব ও নৈতিকতা সংক্রান্ত হাদিসের এতো বড় সমাহার আর দ্বিতীয়টি নেই।

Download/ডাউনলোড [22.2] MB
Download from MediaFire
Download English Version
0 Comments